About news website

"আমরা একটি গর্বিত, সমৃদ্ধশালী ও স্বাধীন জাতি তৈরি করার লক্ষ্যকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিবো," বলেন মি. ট্রাম্প।

ট্রাম্পের ওপর হামলাকারী সম্পর্কে যা জানা যাচ্ছে১৪ জুলাই ২০২৪

ক্যাপিটল ভবনে হামলার পর ট্রাম্পের রাজনৈতিক ক্যারিয়ার শেষ হয়ে গিয়েছে বলেই অনুমান করা হয়েছিল। দাতা এবং সমর্থকরা আর কখনও তাকে সমর্থন করবেন না বলে শপথ করেছিলেন। এমনকি তার নিকটতম মিত্ররাও প্রকাশ্যে মি. ট্রাম্পকে অস্বীকার করেন।

প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেওয়ার পরে ভাষণে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

ট্রাম্প পরিবারের কাছে বিপুল পরিমাণে সম্পত্তি থাকা সত্ত্বেও তিনি তার বাবারই মালিকানাধীন সংস্থায় কোনও একটা ছোটখাটো কাজ করবেন বলে এককালে অনুমান করা হয়েছিল।

নির্বাচনি প্রচারে তার সম্পদ এবং ব্যবসায়িক সাফল্যকে জাহির করতে দেখা গিয়েছিল এই রিয়েল এস্টেট টাইকুনকে। তিনি মেক্সিকোর বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে ‘মাদক, অপরাধ ও ধর্ষকদের পাঠানোর’ অভিযোগ আনেন এবং দাবি করেন সীমান্তে প্রাচীর নির্মাণের খরচ ওই দেশকেই দিতে হবে।

রাষ্ট্রপতি হিসেবে দ্বিতীয় মেয়াদকাল (২০২৫-বর্তমান)

ট্রাম্পকে টুইটারে (এখন এক্স) আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করতে দেখা যেত। ভিন্ন দেশের নেতৃত্বের সঙ্গেও প্রকাশ্যে তাকে বচসা করতে দেখা গিয়েছে।

হামলার দিন কয়েক পর রিপাবলিকান ন্যাশনাল কনভেনশনে দলের পক্ষ থেকে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী হিসাবে তার নাম ঘোষণা করা হয়।

ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদের পররাষ্ট্র নীতিকে বিভিন্নভাবে সাম্রাজ্যবাদী, সম্প্রসারণবাদী,[৩০৪][৩০৫] বিচ্ছিন্নতাবাদী, এবং স্বয়ংসম্পূর্ণতাবাদী হিসেবে click here বর্ণনা করা হয়েছে, যিনি "আমেরিকা ফার্স্ট" আদর্শকে এর মূল ভিত্তি হিসেবে ব্যবহার করেছেন।[৩০৬] তার মিত্রদের সাথে সম্পর্ক লেনদেনভিত্তিক ছিল এবং উদাসীনতা থেকে শত্রুতা পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল, যার মধ্যে সংযুক্তির হুমকিও অন্তর্ভুক্ত ছিল।[৩০৭] তিনি মার্কিন সরকারকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)-এর তহবিল সরবরাহ সরকারি চাকরি এবং সহযোগিতা বন্ধ করার নির্দেশ দেন এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ডব্লিউএইচও থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে বেরিয়ে আসার অভিপ্রায় ঘোষণা করেন।[৩০৮][৩০৯][৩১০] ট্রাম্প এবং তার আগত প্রশাসন বাইডেন প্রশাসনের পাশাপাশি ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে একটি যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে সহায়তা করেন, যা তার শপথের একদিন আগে কার্যকর হয়।[৩১১][৩১২][৩১৩] মার্চ মাসে, ট্রাম্প প্রশাসনের সমর্থনে ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ করে।

ছবির ক্যাপশান, ২০১৬ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের রাতে নিউ ইয়র্কে জন সাধারণের উদ্দেশ্যে বক্তৃতা দিচ্ছেন মি. ট্রাম্প।

এর মধ্যে একটি তার মায়ের দেওয়া এবং অন্যটি সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম লিঙ্কনের ব্যবহৃত বাইবেল বলে জানা যাচ্ছে।

ডোনাল্ড ট্রাম্পের ব্যক্তিগত জীবনে একাধিক বিতর্কিত অধ্যায় রয়েছে। একাধিকবার যৌন নির্যাতন ও বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কের অভিযোগ উঠেছে তার বিরুদ্ধে। চলতি বছরের শুরুর দিকে দুই পৃথক জুরি রায় দেয় যে লেখিকা ই জিন ক্যারলের তার বিরুদ্ধে তোলা যৌন নিপীড়নের অভিযোগ অস্বীকার করে ডোনাল্ড ট্রাম্প ওই লেখিকার মানহানি করেছেন।

মূল নিবন্ধ: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি নির্বাচন, ২০২০

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *